- ডেটা বিভিন্ন ডিভাইসে স্থানান্তরিত হওয়ার প্রক্রিয়া
- যে পদ্ধতিতে ডেটা এক স্থান হতে অন্য স্থানে অথবা এক ডিভাইস হওত এক বা একাধিক ডিভাইসে স্থানান্তরিত হয় তাকে ডেটা কমিউনিকেশন/ট্রান্সমিশন মেথড বলা হয়।
- সাধারণত বিটের মাধ্যমে ডেটা ট্রান্সমিশন হয়।
- বিট সিংক্রোনাইজেশন পদ্ধতিতে ট্রান্সমিশন প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়।
- তিন ধরণের..
- এসিনক্রোনাস
- সিনক্রোনাস
- আইসোক্রোনাস
এসিনক্রোনাস
- যে ট্রান্সমিশন মেথডে ডেটা প্রেরক হতে ক্যারেক্টার বাই ক্যারেক্টার ট্রান্সমিট হয়।
- প্রতিটি ক্যারেক্টারের শুরুতে একটি স্টার্টবিট ও ১/২টি স্টপবিট থাকবে।
- একএকটি ক্যারেক্টার ৮ বিটের।
- ট্রান্সমিশনের টাইম ইন্টার্ভাল সমান নয়।সুবিধা:◦যে কোন সময় ডাটা স্থানান্তর হয় এবং গ্রাহক ডাটা গ্রহন করতে পারে।
◦প্রাইমারি স্টোরেজের প্রয়োজন হয়না।
◦ইন্সটলেশন ব্যয় অনেক কম।
◦রক্ষণাবেক্ষণ সহজ।
অসুবিধা:
◦ধীরগতি সম্পন্ন।
◦ডেটা ট্রান্সমিশনে বেশি সময় লাগে।
◦দক্ষতা ও সিকিউরিটি কিছুটা কম।
◦ট্রান্সমিশন হার সমান নয়।
ব্যবহার:
◦কীবোর্ড হতে কম্পিউটার
◦পাঞ্চকার্ড রিডার হতে কম্পিউটার
◦কম্পিউটার হতে প্রিন্টার
সিনক্রোনাস
- যে ট্রান্সমিশন মেথডে ডেটা প্রেরক হতে ব্লক আকারে ট্রান্সমিট হয়।
- প্রাইমারী স্টোরেজে ডেটা সংরক্ষিত অবস্থায় থাকে।
- প্রতিটি ব্লকে কমপক্ষে 80 হতে 132 টি ক্যারেক্টার থাকে।
- ট্রান্সমিশনের টাইম ইন্টার্ভাল সমান ।
সুবিধা:
- ব্লক আকারে ট্রান্সমিট হওয়ার কারনে ট্রান্সমিশন স্পীড অনেক বেশি।
- দক্ষতা বেশি, দ্রুত পদ্ধতি।
- সময় অনেক কম লাগে।
- বেশিপরিমাণে ডেটা ট্রান্সমিট করা যায়।
- স্টার্ট ও স্টপ বিটের প্রয়োজন নেই।
অসুবিধা:
- প্রাইমারী স্টোরেজ ডিভাইসের প্রয়োজন হয়।
- খরচ অনেক বেশি।
- রক্ষণাবেক্ষন কঠিন।
- ট্রান্সমিশন হার সমান নয়।
ব্যবহার:
- ◦কম্পিউটার হতে কম্পিউটারে ডেটা ট্রান্সমিট করতে।
- ◦এক স্থান হতে দূরবর্তী কোন স্থানে ডেটা ট্রান্সমিট করতে।
- ◦অনেকগুলো কম্পিউটার বা ডিভাইসে একই সাথে ডেটা ট্রান্সমিট করতে।